সংক্ষিপ্ত বিবরণ:গাছগাছালির ছায়া,ফুলের সৌরভ,শিশুদের কলকাকলী আর শিক্ষকবৃন্দের স্নেহ পরশে আট সিমেন্টে তৈরী বিদ্যালয় চত্তরটি যেন একটি শিশু বান্ধব বিদ্যালয়।১৪২০জন শিক্ষার্থীর জন্য ১৫জন সরকারি শিক্ষক ছাড়াও স্হানীয়ভাবে নিয়োগকৃত ১৪০জন শিক্ষক কর্মচারী বিদ্যালয়ে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহন করছে।বিদ্যালয়টিতে বিভিন্ন পর্যায়ের মন্ত্রী,কর্মকর্তা,বিদেশী পরিদর্শনকারী,সাংবাদিক,অভিভাবক,কমিটি,শিক্ষক শিক্ষার্থী ছাড়াও অসংখ্য শুভাকাংখী প্রত্যহ আসেন বিদ্যালয় পরিদর্শন করতে।তাদের সাথে মতবিনিময়ে নতুনত্ব কিছু পাওয়ার সাথে সাথে এখানকার অর্জনগুলো তারা নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রয়োগ করছে।যা হোক স্তরে স্তরে দেখা যাক বিদ্যালয়ের বিষয়গুলো:
জমির পরিমান:বিদ্যালয়ের মোট জমির পরিমান০২.১৯একর।
দাতা:
*তৎকালীন জমিদার সুনীতিবালা দেবী ০.১৬একর(দান)
*দেবনাথ গং ০.৮৩একর(দান)
*স্হানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি আলহাজ্ব আ:জলিল আকন্দ ০.১০একর(দান)
এলাকার বিদ্যালয় যে এলাকাবাসীর তারই বহি:প্রকাশ জমি দান।এছাড়াও সহায়তাকারী ব্যক্তিবর্গের মধ্যে মরহুম আ:জব্বার সরকারও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন।
বিদ্যালয়টি শুধু লেখাপড়া সম্পর্কিত কর্মকাণ্ডে এগিয়ে যায়নি পাশাপাশি সম্পদের পরিমানও বাড়িয়েছে।বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডেরমাধ্যমে ক্রয়কৃত জমির পরিমাণ১.০০একর যা সরকারকেই উৎসর্গ করা হয়েছে।বর্তমানে ক্রয়কৃত জমিতে পুকুর খনন করে মৎস্য চাষ করা হচ্ছে।
বিদ্যালয় যে সবার প্রধান শিক্ষক এ ধারণাটি পৌছে দিতে পেরেছেন বলেই বিদ্যালয়ের ইন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে ম্যানেজিং কমিটিসহ এলাকাবাসীর অংশগ্রহণ ইল্লেখ করার মত।প্রয়োজনের ডাকে সাড়া দিতে তারা সদা প্রস্তুত।সকল ক্ষেত্রে তারা পরামর্শ দান কিংবা মতদ বিনিময় করেন প্রধান শিক্ষকের সাথে।ম্যানেজিং কমিটি ছাড়াও বিদ্যাালয় পরিচালনা ও উন্নয়ন কার্যে অংশগ্রহণ কমিটি গুলো হচ্ছে:
*শিক্ষক অভিভাবক কমিটি;
*কল্যাণ কমিটি;
*ছাত্রাবাস পরিচালনা কমিটি;
*সমবায় পরিচালনা কমিটি;
*স্লীপ কমিটি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস